ওজোন থেরাপি হলো একটি বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতি যেখানে ওজোন গ্যাস (O₃) ব্যবহার করে শরীরের বিভিন্ন সমস্যার চিকিৎসা করা হয়। ফিজিওথেরাপির সাথে এটি ব্যবহার করা হলে, এটি দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা, জয়েন্টের সমস্যা বা পেশির প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। ওজোন গ্যাস শরীরে ইনজেকশন, ত্বকের মাধ্যমে বা রক্তে মিশিয়ে প্রয়োগ করা হয়, যা রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে এবং টিস্যুতে অক্সিজেন সরবরাহ বাড়ায়।
ওজন থেরাপি কিভাবে কাজ করে?
ওজন থেরাপি তিনটি অক্সিজেনের অনু নিয়ে গঠিত, যা শরীরে প্রবেশের পর কোষীয় স্তরে ক্ষতিগ্রস্ত কোষগুলোকে সুস্থ করতে সহায়তা করে। এছাড়াও, ওজন একটি উৎকৃষ্ট জীবাণুনাশক হিসেবে কাজ করে, যা ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার ক্ষতি কমাতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে।
ওজন কি কি সমস্যার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়?
ওজন থেরাপি একটি গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসা পদ্ধতি, যা অনেক রোগের ক্ষেত্রে খুবই কার্যকর। কিছু ক্ষেত্রে এটি অন্য চিকিৎসার সঙ্গে ব্যবহার করলে সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়।
ওজন কিভাবে চিকিৎসায় ব্যবহার করা যায়?
ওজন থেরাপি বিভিন্ন পদ্ধতিতে ব্যবহৃত হয়, যেমন ইনজেকশন, পায়ুপথ, ওজন তেল, ওজন পানি এবং আরও কিছু উপায়ে।
ওজোন থেরাপির মাধ্যমে কী কী রোগের চিকিৎসা করা হয়
পি এল আই ডি
কোমর ব্যথা
হাঁটুর ব্যথা
ঘাড়ের ব্যথা
জয়েন্টের ব্যথা
পিঠের ব্যথা
পায়ের ব্যথা
কনুই ব্যথা
গোড়ালি ব্যথা
ডায়াবেটিস
ডিটক্সিফিকেশন
কাঁধে ব্যথা
স্ট্রোক
টিনিটাস
মাইগ্রেন
অ্যান্টি-এজিং
আমাদের চিকিৎসা পদ্ধতি সমূহ
Dolor ultrices facilisis odio donec massa amet mattis nunc scelerisque nunc tincidunt vitae nunc amet placerat.
ওজোন সনা হলো একটি চিকিৎসা পদ্ধতি যেখানে ওজোন গ্যাস ব্যবহার করে শরীরের কোষ সুস্থ করা এবং জীবাণু ধ্বংস করা হয়। এটি সাধারণত ত্বকের মাধ্যমে শরীরে প্রয়োগ করা হয়।
বিশ্বমানের ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা নেওয়ার পর রোগীর সুন্দর অনুভূতি !
আমি বহুদিন ধরে কোমরের ব্যথায় ভুগছিলাম। অনেক চিকিৎসা করেও তেমন উন্নতি পাইনি। কিন্তু ডাঃ সাইফুল ইসলাম স্যারের ওজোন থেরাপি নেওয়ার পর এখন অনেকটাই স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারছি।
মো. রাশেদুল ইসলাম
গাজীপুর
শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ব্যথা ছিল, আর ওষুধ খেতে খেতে ক্লান্ত হয়ে গিয়েছিলাম। ওজোন সাউনা থেরাপি নেওয়ার পর এখন শরীর অনেক হালকা, ব্যথাও অনেক কম।
হাফিজুর রহমান
নারায়ণগঞ্জ
অনেকদিন ধরে ঘাড়ের ব্যথায় ভুগছিলাম। ওজোন ইনজেকশন থেরাপি নেওয়ার পর ব্যথা প্রায় চলে গেছে। কোনো রকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই আমি সুস্থ হয়ে উঠেছি।